1. dailyamarkothabd@gmail.com : admin :
  2. : আমার কথা ডেস্ক : আমার কথা ডেস্ক:
  3. mdfahimujjaman1@gmail.com : fahim :
  4. : মো.ফরহাদ : মো.ফরহাদ
  5. hmhabibullah2000@gmail.com : Habib :
  6. : কৃপা বিশ্বাস, নড়াইল : কৃপা বিশ্বাস, নড়াইল
  7. muff.amarkotha@gmail.com : অনলাইন ডেস্ক :
  8. sabbirmamun402@gmail.com : নিজস্ব সংবাদ :
  9. : জৈষ্ঠা প্রতিবেদক : জৈষ্ঠা প্রতিবেদক
Title
সাম্প্রতিক :
রাজশাহীতে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ, মানববন্ধন, হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি চট্টগ্রামে ফের গুলিবর্ষণ, বিএনপির পাঁচ কর্মী গুলিবিদ্ধ নিজস্ব কৌশলে মাঠে নামছে জামায়াতে ইসলামী নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র জোহরান মামদানি বিএনপির প্রার্থী তালিকায় নেই রুমিন ফারহানার নাম মুন্সীগঞ্জে আ’লীগ নেতার বোনের বাড়িতে ২৩ তাজা ককটেল উদ্ধার, ভাগ্নেজামাই আটক গণভোট নির্বাচনের দিন হলেও সমস্যা নেই: নাহিদ ইসলাম ঢাকায় আসছেন ডা. জাকির নায়েক, উদ্বেগে ভারত, বিষয়টি আমাদের নজরে আছে জামায়াতে ইসলামী’র আমীর হিসেবে পুনর্নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান রাজিবপুরে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নারীসহ চারজন আহত

জুমার দিনের ফজিলত ও বিশেষ আমল

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ১৭ মে, ২০২৪

অন্যন্য দিনের তুলনায় জুম্মার দিনকে আমরা সবাই একটু বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকি। বলা হয়ে থাকে জুম্মারদিন হলো গরিবের হজ্জেরদিন। জুম্মার দিন জুম্মার নামাজের জন্য যে যত তাড়াতাড়ি মসজিদে আসবে সে তত বেশি সওয়াব পাবে।

রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যখন জুম্মার দিন আসে ফেরেশতারা মসজিদের দরজায় দাঁড়িয়ে প্রথম থেকে পর্যায়ক্রমে আগন্তুকদের নাম লিখতে থাকে। যে সবার আগে আসে সে ওই ব্যক্তির মতো যে একটি উট সদকা করে। তারপর যে আসে সে ওই ব্যক্তির মতো যে একটি গাভী সদকা করে। তারপর আগমনকারী মুরগি সদকাকারীর মতো। তারপর আগমনকারী একটি ডিম সদকাকারীর মতো। এরপর যখন ইমাম খুতবা দিতে বের হন, তখন ফেরেশতারা তাদের দফতর বন্ধ করে দেন এবং মনোযোগ দিয়ে খুতবা শুনতে থাকেন। (বুখারি : ৮৮২)

জুম্মার গুরুত্ব আল্লাহ তায়ালার কাছে এত বেশি যে, কোরআনে ‘জুম্মা’ নামে একটি স্বতন্ত্র সূরা নাজিল করা হয়েছে। আল্লাহ তা’আলা কোরআনে ইরশাদ করেন, হে মুমিনগণ! জুম্মার দিন যখন নামাজের আহ্বান জানানো হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে (মসজিদে) এগিয়ে যাও এবং বেচাকেনা (দুনিয়াবি যাবতীয় কাজকর্ম) ছেড়ে দাও।

বিজ্ঞাপন

এটা তোমাদের জন্য কল্যাণকর; যদি তোমরা জানতে। (সূরা জুমা- ০৯)।রাসুল (সা.) একটি হাদিসে বলেছেন, মুমিনের জন্য জুম্মার দিন হলো সাপ্তাহিক ঈদের দিন। (ইবনে মাজাহ, হাদিস নম্বর ১০৯৮)।এক হাদিসে নবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে দিনগুলোতে সূর্য উদিত হয়, ওই দিনগুলোর মধ্যে জুম্মার দিন সর্বোত্তম। ওই দিন হজরত আদমকে (আ.) সৃষ্টি করা হয়েছে।

ওই দিন তাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হয় এবং ওই দিনই তাকে জান্নাত থেকে বের করে দেওয়া হয়। আর ওই দিনই কিয়ামত অনুষ্ঠিত হবে। (মুসলিম শরিফ , হাদিস নম্বর ৮৫৪) জুম্মার নামাজ (আরবি: সালাত আল-জুমুআহ, “শুক্রবারের সালাত”) ইসলামের অন্যতম একটি নামাজ। মুসলিমদের জন্য বিশেষ দিন এই দিনটি মুসলমানদের একত্রিত হওয়ার দিন। একে অপরের সাথে সাক্ষাৎ করার দিন। جُمُعَة (জুমুআহ) শব্দটি আরবী, এর অর্থ একত্রিত হওয়া, সম্মিলিত হওয়া, কাতারবদ্ধ হওয়া। যেহেতু, সপ্তাহের নির্দিষ্ট দিন শুক্রবারে প্রাপ্তবয়স্ক মুমিন-মুসলমান একটি নির্দিষ্ট সময়ে একই স্থানে একত্রিত হয়ে জামায়াতের সাথে সে দিনের জোহরের নামাজের পরিবর্তে এই নামাজ ফরযরূপে আদায় করে, সে জন্য এই নামাজকে “জুম্মার নামাজ” বলা হয়।সময় একই হলেও যোহরের সাথে জুমার নামাজের নিয়মগত কিছু পার্থক্য রয়েছে।

দোয়া কবুলের দিন জুমা

জুমা দিনের ফজিলতের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিকটি হলো এ দিনে এমন একটি সময় রয়েছে যখন দোয়া করলে তা কবুলের আশা করা যায়। হাদিসের একাধিক বর্ণনায় এসেছে-
হযরত আনাস ইবনু মালিক রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘জুমার দিনের যে মুহূর্তে (দোয়া কুবুল হওয়ার) আশা করা যায় তা আসরের পর থেকে সূর্যাস্তের মধ্যে তালাশ করো।’ (তিরমিজি, মুসলিম, মিশকাত, তালিকুর রাগিব)

সুরা কাহফ তেলাওয়াতের আমল

১. হজরত আবু সাঈদ খুদরি রাদিয়াল্লাহু আনহু রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা কাহাফ পাঠ করবে তার জন্য এক জুমা থেকে অপর (পরবর্তী) জুমা পর্যন্ত নূর হবে।

২. হজরত আলি রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা কাহাফ তেলাওয়াত করবে, সে আট দিন পর্যন্ত সর্বপ্রকার ফেতনা থেকে মুক্ত থাকবে। যদি দাজ্জাল বের হয় তবে সে দাজ্জালের ফেতনা থেকেও মুক্ত থাকবে।

৩. অন্য রেওয়ায়েতে আছে এক জুমা থেকে অপর জুমা পর্যন্ত তার সব গোনাহ মাফ হয়ে যাবে। তবে উল্লিখিত গোনাহ মাফ হওয়ার দ্বারা সগিরা গুনাহ উদ্দেশ্য। কারণ ওলামায়ে কেরামের ঐকমত্য হচ্ছে যে, কবিরা গোনাহ তাওবা করা ছাড়া ক্ষমা হয় না।

পোস্টটি শেয়ার করুন

এই ক্যাটেগরিতে আরো খবর
  1. dailyamarkothabd@gmail.com : admin :
  2. hmhabibullah2000@gmail.com : Habib :
  3. sabbirmamun402@gmail.com : সাব্বির আহমেদ :
Social Icons - দৈনিক আমার কথা
Daily Amar Kotha © 2025. All Rights Reserved.
Built with care by Pixel Suggest
error: Content is protected !!