1. dailyamarkothabd@gmail.com : admin :
  2. : আমার কথা ডেস্ক : আমার কথা ডেস্ক:
  3. mdfahimujjaman1@gmail.com : fahim :
  4. : মো.ফরহাদ : মো.ফরহাদ
  5. hmhabibullah2000@gmail.com : Habib :
  6. : কৃপা বিশ্বাস, নড়াইল : কৃপা বিশ্বাস, নড়াইল
  7. muff.amarkotha@gmail.com : অনলাইন ডেস্ক :
  8. sabbirmamun402@gmail.com : নিজস্ব সংবাদ :
  9. : জৈষ্ঠা প্রতিবেদক : জৈষ্ঠা প্রতিবেদক
Title
সাম্প্রতিক :
রাজশাহীতে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ, মানববন্ধন, হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি চট্টগ্রামে ফের গুলিবর্ষণ, বিএনপির পাঁচ কর্মী গুলিবিদ্ধ নিজস্ব কৌশলে মাঠে নামছে জামায়াতে ইসলামী নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র জোহরান মামদানি বিএনপির প্রার্থী তালিকায় নেই রুমিন ফারহানার নাম মুন্সীগঞ্জে আ’লীগ নেতার বোনের বাড়িতে ২৩ তাজা ককটেল উদ্ধার, ভাগ্নেজামাই আটক গণভোট নির্বাচনের দিন হলেও সমস্যা নেই: নাহিদ ইসলাম ঢাকায় আসছেন ডা. জাকির নায়েক, উদ্বেগে ভারত, বিষয়টি আমাদের নজরে আছে জামায়াতে ইসলামী’র আমীর হিসেবে পুনর্নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান রাজিবপুরে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নারীসহ চারজন আহত

কালের বিবর্তনে হারিয়ে গেছে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য- কুপিবাতি

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৮ আগস্ট, ২০২৩

বর্তমান যুগে কালেরবিবর্তনে ডিজিটাল আধুনিকতার সংস্পর্শে এবং বৈদ্যুতিক যুগে আহবহমান গ্রামবাংলার এক সময়ের জনপ্রিয় কুপি বাতি হারিয়ে যেতে বসেছে। এই কুপি বাতি শুধুই এখন স্মৃতি। গ্রামীণ জীবনে অন্ধকার দূর করার একমাত্র অবলম্বন ছিল কুপি বাতি। কুপি বাতি জ্বালিয়ে রাতে গৃহস্থালির কাজ করত গৃহিণীরা, রাস্তায় চলাচলসহ উঠানে কিংবা বারান্দায় অথবা ঘরে পড়াশোনা করত ছেলেমেয়েরা।

কুপি বাতির কেরোসিন তেল আনার জন্য প্রতিটি বাড়িতেই ছিল বিশেষ ধরনের কাচের ও প্লাস্টিকের বোতল। সেই বোতলের গলায় রশি লাগিয়ে ঝুলিয়ে রাখা হতো বাঁশের খুটিতে। আধুনিক প্রযুক্তির কারণে আবহমান গ্রামবাংলার কুপি বাতি যেন হারিয়ে যাচ্ছে গ্রাম বাংলা থেকে।

এক সময় আবহমান গ্রামবাংলার প্রতিটি ঘরে ঘরে এই কুপি বাতি আলো দিত। গ্রামবাংলার সেই চিরচেনা প্রয়োজনীয় কুপি বাতি আজ বিলীন হয়ে গেছে বললেই চলে। এ দৃশ্য এখন আর গ্রামীণ সমাজে চোখে পড়ে না। কালের বির্বতনে বর্তমানে কুপি বাতির পরিবর্তে স্থান করে নিয়েছে বৈদ্যুতিক বাল্ব, সোলার প্লান্ট, চার্জার লাইট, চার্জার, চার্জার ল্যাম্পসহ আরো অনেক কিছুই।

এই কুপি বাতিগুলো ছিল বিভিন্ন ডিজাইনের ও বিভিন্ন রঙের। এগুলো তৈরি হত কাঁচ, মাটি, লোহা আর পিতল দিয়ে। গ্রামবাংলার মানুষ নিজ নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী কুপি বাতি ব্যবহার করতেন। বাজারে সাধারনত দুই ধরনের কুপি পাওয়া যেত। বেশি আলোর প্রযোজনে কুপি বাতিগুলো কাঠ এবং মাটির তৈরী গাছা অথবা স্টান্ডের উপর রাখা হত। এই গাছা অথবা স্টান্ডগুলো ছিল বিভিন্ন ডিজাইনের। বর্তমানে গ্রামে বিদ্যুতের ছোঁয়ায় কুপি বাতির কদর যেন হারিয়ে গেছে।

গ্রামীণ সমাজের সন্ধ্যা বাতি ‘কুপি বাতি’ এখন সোনালী অতীত স্মৃতিতে পরিণত হয়ে গেছে। কিন্তু এখন বিদ্যুৎ না থাকলেও গ্রামবাংলার মানুষ ব্যবহার করছে সৌর বিদ্যুৎসহ বিভিন্ন রকমের চার্জার। গ্রাম বাংলার আপামর লোকের কাছে কুপি বাতির কদর কমে গেলেও এখনও অনেকে সৃতি হিসেবে আগলে রেখেছে।কিন্তু বর্তমান সময়ে নতুন প্রজন্মের কাছে অপরিচিত এই কুপি বাতি।

স্হানীয় হরিপুর বাসিন্দা জবেদা (৭০) জানায় আগে আমরা এই কুপি বাতি দিয়ে রাতের বেলা রান্না বান্না করেছি ছেলে মেয়েরা কুপি বাতির আলোয় পড়াশোনা করেছে, কিন্তু এই আধুনিক যুগে অনেকে কুপি বাতি সম্পর্কে অবগত নয়।

পোস্টটি শেয়ার করুন

এই ক্যাটেগরিতে আরো খবর
  1. dailyamarkothabd@gmail.com : admin :
  2. hmhabibullah2000@gmail.com : Habib :
  3. sabbirmamun402@gmail.com : সাব্বির আহমেদ :
Social Icons - দৈনিক আমার কথা
Daily Amar Kotha © 2025. All Rights Reserved.
Built with care by Pixel Suggest
error: Content is protected !!